Women at risk of HIV
AIDS
Rehanas family lives in Kamrangirchar
with two daughters and husband. They
were saw a dream of a happy family. The two girls wanted to build their own
life.
Besides, he also tried to do something
for the betterment of the family. Because of the rickshaw pulling husband's
income, it was becoming difficult to study the women by spending four people.
Rehana said, she used to often pay for
the money. It used to understand that. I believed in the simple mind. Still I
did not understand that my husband took drugs from the vein. I am his second
wife.
Before marrying, the husband married a
man. The first wife left him. My poor parents thought the girl grew up. The
girl has to be married. I got married to the guardian's favorite parson. In
the year of marriage, the girl was born. Occasionally the husband does not
return home. When I Asked it – he doesn’t said actual cause.
It would not even remember the husband
would tell me a lie. Instead, I thought, how much trouble the man is doing
for us. I stood beside him who would stand? We never saw him taking drugs in
the vein before us. Every day his body becomes sick. The doctor himself shows
up. Her blood was found to be HIV positive in 2004.
This fact also hides from me. Due to
this disease my husband and wife have been living with me every day. Do not
use condoms.
I am pregnant again. The second girl
comes in cozy. After the birth of the second daughter, there are many
problems in my body. In 2008, my blood tests were done. Blood tests my HIV
positive. Only then did I know that I was infected with the mortality HIV
virus as a gift from my husband.
My husband gave me this value of faith
in him. The blood of two girls has been tested. HIV virus was not found in
their blood. But if society knows that their parents are carrying HIV virus.
Where will my girls go? Can they stand
up in the society like normal people?
Returning overseas, pedestrians, drug
prostitutes, hotel workers, or their wives are also infected with HIV / AIDS.
In this context, former chairman of
the National AIDS Committee and a former VC of Bangabandhu Sheikh Mujib
Medical University, Nazrul Islam said there are incidents of unprotected sex
in different places including hotels.
They are not covered under our program.
There the condom supply program will be there. Many people who are coming
from abroad also do not know that HIV is infected.
Projects can be taken to detect HIV
viruses from people traveling abroad. This will save the lives of many women.
According to the Department of
Virology of Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University, from 01 November 17
to 31 October 18 HIV has been identified, 62 people have been identified.
Among them there are 15 women, male 47 and 2 boy child.
Here are two tests for CD4 and viral
loads. If HIV positive women are pregnant, their child's HIV transmission
rate is expected to be 30 to 35 percent.
That's why an early infant diagnostic
test is done. If the child is six weeks old, it can be said that he is HIV
positive. The workers who are working in the Middle East from Bangladesh are
tested every year. HIV positive results were sent to their country after
being caught. They hide information from family, society.
There are no machineries or programs
in the country where they can return to their home with health checkups. As a
result, workers with HIV virus can not be identified. They all have sexual
relations with their wives. They have children. Through her wife and even
children are HIV-positive.
About 50 percent of immigrant workers
in HIV positive patients. Through which women and children are also HIV
positive. However, if the expatriate workers who came to Bangladesh were
given health checks then many lives would have survived.
The average rate of AIDS in the general
population is .01 percent. The risk of HIV infection is 3.9 percent, among
men and women of the risky community, sex workers, migrants and those who
take drugs through shirk.
In the risky population, drug users
are more likely to get HIV infection through shirk. 865 new AIDS patients
have been identified in the year 2017. Of these, 125 people died. The number
of living patients is 4 thousand 662. Of them, males 3, 95 and females 1,565.
In order to identify people who may be
infected with HIV / AIDS, the Ministry of Health and Family Welfare, National
AIDS Control Program of Health Department has planned to conduct free HIV
testing and counseling (HTC) at 25 district medical college hospitals and
district sadar hospitals in 23 districts of the country.
In the meantime, 7 hospitals are
providing free medical treatment and antiretrovenal therapy (ART) for people
with AIDS. The program of 'Prevention of Mother to Child Transmission' has
been undertaken with the help of UNICEF. Its goal is to prevent HIV from
transmitting HIV from infected mothers.
Because an HIV-positive pregnant woman
has an HIV-infected rate of 25 to 28 percent. In our country HIV transmission
rates of HIV positive mother 1.09 percent of children
Floating people who took drugs through
shirk provided the government to stay in their shelters, they could reduce
the risk of HIV / AIDS infection through them. Because of the adoption of
some drugs in the same syringe, the rates of HIV infection are increasing. As
a result both men and women are at risk of HIV.
On the other hand, among those who are
going to work in Singapore, Malaysia and Middle East countries, migrant
migrants from the Middle East are more affected by HIV / AIDS. Through them,
wives are infected with HIV. The child from the infected mother is being
infected. As a result, women are at risk of HIV.
In the meantime, maternal death,
infant mortality, spreading diseases through sexual relations etc.
Information on the reproductive health of adolescents between 10 and 19
years, importance of information, services and directives has been
highlighted. On the other hand, four subjects were highlighted in the light of
National Studies 2017-3030.
In the meantime, there are special
arrangements for teenage sexuality, risky people. For this reason, initiative
has been taken to provide healthcare to the floating threatened people of
Dhaka city jointly with the various corporations, city corporations. Among
them HIV / AIDS awareness messages are being reached through healthcare
providers.
There is also no program to identify
HIV from the Family Planning Department. However, HIV positive mother is
advised not to breastfeed her child or feed for more than a month. Because
she is HIV-positive, her child is at risk of HIV.
The risk of HIV infection in his child
through breast feed. However, working on a multisectral basis will create
awareness among risky populations, reducing the risk of HIV.
|
এইচআইভি এইডস ঝুঁকিতে নারীরা
দুই মেয়ে, স্বামী নিয়ে কামরাঙ্গীরচরে রেহানার সংসার। সব মেয়ের মতো ও একটি সুখী পরিবারের স্বপ্ন দেখেছিল। দুই মেয়েকে নিজের মনের মতো গড়ে তুলতে চেয়েছিল।
পাশাপাশি সংসারের সচ্ছলতার জন্য নিজেও কিছু একটা করার চেষ্টা করত। কারণ রিকশাচালক
স্বামীর একার আয়ে চারজন মানুষের খরচ চালিয়ে মেয়েদের পড়াশোনা করানো কষ্টকর হয়ে উঠছিল।
রেহানা বলেন, মাঝে মাঝেই টাকা দিতে বাহানা করত। এটা-ওটা বলে বুঝ দিত। সরল
মনে বিশ্বাস করতাম। তখনও বুঝতে পারিনি আমার স্বামী শিরায় মাদক নেয়। আমি তার দ্বিতীয়
স্ত্রী।
আমাকে বিয়ে করার আগে স্বামী একটা বিয়ে করেছিল। প্রথম স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে
যায়। আমার গরিব বাবা-মা ভাবেন মেয়ে বড় হয়েছে। মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে। অভিভাবকের পছন্দের
পাত্রের সঙ্গে বিয়ে হল আমার। বিয়ের বছর খানেকের মধ্যে মেয়ের জন্ম হল। মাঝেমধ্যেই
স্বামী বাড়ি ফিরত না। জিজ্ঞেস করলে এটা-ওটা বলত।
স্বামী আমাকে মিথ্যা কথা বলবে এটা মনেও আসত না। বরং ভাবতাম, মানুষটা আমাদের
জন্য কত কষ্ট করছে। তার পাশে আমি না দাঁড়ালে কে দাঁড়াবে? আমাদের সামনে তাকে কোনোদিন
শিরায় মাদক নিতে দেখিনি। দিনে দিনে তার শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে। নিজে নিজে ডাক্তার দেখায়।
তার রক্তে এইচআইভি পজেটিভ ধরা পড়ে ২০০৪ সালে।
এই সত্যিটিও আমার কাছে গোপন করে। মরণব্যাধি এই রোগ নিয়ে দিনের পর দিন আমার
সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বজায় রাখছে। কনডম ব্যবহার করে নাই।
আমি দ্বিতীয়বার গর্ভবতী হই। কোলজুড়ে আসে দ্বিতীয় মেয়ে। দ্বিতীয় মেয়ের জন্মের
পর আমার শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। ২০০৮ সালে আমার রক্ত পরীক্ষা করা হয়। রক্ত
পরীক্ষায় আমার এইচআইভি পজেটিভ ধরা পড়ে। তখনই জানতে পারলাম স্বামীর কাছ থেকে উপহার
স্বরূপ আমি মরণব্যাধি এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছি।
আমার স্বামী তার প্রতি বিশ্বাসের এই মূল্য আমাকে দিল। দুই মেয়ের রক্ত পরীক্ষা
করা হয়েছে। ওদের রক্তে এইচআইভি ভাইরাস পাওয়া যায়নি। কিন্তু সমাজ যদি জানতে পারে তাদের
বাবা-মা এইচআইভি ভাইরাস বহন করছে।
তখন আমার মেয়েরা কোথায় যাবে? তারা কি স্বাভাবিক মানুষের মতো সমাজে মাথা উঁচু
করে দাঁড়াতে পারবে!
বিদেশ ফেরত স্বামী, শিরায় মাদক নেয়া ব্যক্তির মাধ্যমে ফুটপাত, হোটেলের যৌনকর্মী
অথবা তাদের স্ত্রীরাও এইচআইভি /এইডস এ আক্রান্ত হচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে জাতীয় এইডস বিষয়ক কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি নজরুল ইসলাম বলেন, হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে অরক্ষিত
যৌন সম্পর্কের ঘটনা ঘটছে।
সেগুলো আমাদের কার্যক্রমের আওতায় নেই। সেখানে কনডম সরবরাহ কর্মসূচি নিতে
হবে। এমনকি বিদেশ থেকে যারা দেশে আসছেন তারা যে এইচআইভি সংক্রমিত তা অনেকেই জানেন
না।
বিদেশ থেকে দেশে ফেরা লোকদের এইচআইভি ভাইরাস শনাক্ত করার প্রকল্প হাতে নেয়া
যেতে পারে। এর ফলে অনেক নারীর জীবন বেঁচে যাবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজি বিভাগের মতে, ২০১৭
সালের ১ নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত এখানে এইচআইভি শনাক্ত করা হয়েছে
৬২ ব্যক্তির। তাদের মধ্যে নারী ১৫, পুরুষ ৪৭ এবং ২ জন ছেলেশিশু রয়েছে।
এখানে সি ডি ফোর ও ভাইরাল লোড দুটি পরীক্ষা করা হয়। এইচআইভি পজিটিভ কোনো
নারী গর্ভবতী হলে তাদের গর্ভের সন্তানের এইচআইভি সংক্রমণের হার ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ
হওয়ার আশংকা থাকে।
সেজন্য আর্লি ইনফেন্ট ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা করান হয়। বাচ্চার বয়স ছয় সপ্তাহ
হলে বলে দেয়া যায় সে এইচআইভি পজিটিভ কিনা। বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যে শ্রমিকরা
কাজ করছেন প্রতি বছর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এইচআইভি পজিটিভ ধরা পড়লেই তাদের
দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পরিবার, সমাজের কাছে তারা তথ্য গোপন করে।
এখানে কোনো মেশিনারিজ বা প্রোগ্রাম নেই তা দিয়ে তাদের দেশে ফেরার সঙ্গে সঙ্গে
স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো। এর ফলে এইচআইভি ভাইরাস আক্রান্ত শ্রমিকদের শনাক্ত করা যাচ্ছে
না। তারা সব জেনেও স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করেন। তাদের সন্তান হয়। তার মাধ্যমে স্ত্রী,
এমনকি সন্তানও এইচআইভি পজিটিভ হয়।
এইচআইভি পজিটিভ রোগীর মধ্যে অভিবাসী শ্রমিক প্রায় ৫০ শতাংশ। যাদের মাধ্যমে
স্ত্রী-সন্তানও এইচআইভি পজিটিভ হচ্ছে। অথচ বাংলাদেশে আগত এই প্রবাসী শ্রমিকদের যদি
স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হতো তাহলে অনেক জীবন বেঁচে যেত।
সাধারণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে এইডস সংক্রমণের হার .০১ শতাংশের মতো। ঝুঁকিপূর্ণ
জনগোষ্ঠীর নারী-পুরুষ যৌনকর্মী, হিজড়া এবং যারা শিরার মাধ্যমে মাদক গ্রহণ করে তাদের
মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের হার ৩.৯ শতাংশের মতো।
ঝুঁকিপূর্ণ জনসংখ্যার মধ্যে শিরার মাধ্যমে মাদক গ্রহণকারীদের এইচআইভি সংক্রমণের
হার বেশি। ২০১৭ সালে নতুন করে এইডস রোগী শনাক্ত হয়েছে ৮৬৫ জন। এর মধ্যে মারা গেছে
১২৫ জন। জীবিত রোগীর সংখ্যা ৪ হাজার ৬৬২ জন। তার মধ্যে পুরুষ ৩ হাজার ৯৫ এবং নারী
১ হাজার ৫৬৭ জন।
সরকার এইচআইভি/এইডস আক্রান্ত হতে পারে এমন ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে স্বাস্থ্য
ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের জাতীয় এইডস কন্ট্রোল প্রোগ্রামের
মাধ্যমে দেশের ২৩টি জেলার ২৫টি জেলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেলা সদর হাসপাতালে
বিনামূল্যে এইচআইভি পরীক্ষা ও কাউন্সেলিং (এইচটিসি) করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
এরমধ্যে ৭টি হাসপাতালে এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিনামূল্যে সার্বিক চিকিৎসাসেবা
ও এন্টিরেট্টোভাইরাল থেরাপি (এআরটি) প্রদান করা হচ্ছে। ইউনিসেফের সহায়তায় ‘প্রিভেনশন
অব মাদার টু চাইল্ড ট্রান্সমিশন’ এর কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। এর লক্ষ্য এইচআইভি
সংক্রমিত মা থেকে সন্তান যেন এইচআইভি সংক্রমিত না হয়।
কারণ একজন এইচআইভি পজিটিভ গর্ভবতী থেকে তার সন্তানের এইচআইভি সংক্রমিত হওয়ার
হার ২৫ থেকে ২৮ শতাংশ। আমাদের দেশে এইচআইভি পজিটিভ মা থেকে সন্তানের মধ্যে এইচআইভি
সংক্রমণের হার ১.০৯ শতাংশ।
ভাসমান যারা শিরার মাধ্যমে মাদক নেয় সরকার তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে থাকার ব্যবস্থা
করলে তাদের মাধ্যমে এইচআইভি/এইডস সংক্রমণের ঝুঁকিটা কমে যেত। কারণ একই সিরিঞ্জে কয়েকজন
মাদক গ্রহণ করায় এইচআইভি সংক্রমণের হার বাড়ছে। এর ফলে নারী-পুরুষ উভয়েই এইচআইভি ঝুঁকিতে
রয়েছে।
অন্যদিকে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যারা কাজ করতে যাচ্ছেন, তাদের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আগত অভিবাসীরা এইচআইভি/এইডসে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের মাধ্যমে স্ত্রীরা এইচআইভিতে সংক্রমিত হচ্ছেন। আক্রান্ত মা থেকে গর্ভের সন্তান সংক্রমিত হচ্ছে। এর ফলে নারীরা এইচআইভি ঝুঁকিতে রয়েছে।
এরমধ্যে রয়েছে মাতৃমৃত্যু, শিশুমৃত্যু কমান, যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে যে রোগ ছড়ায় ইত্যাদি। ১০ থেকে ১৯ বছরের কিশোর-কিশোরীর প্রজনন স্বাস্থ্যের আলোকে তথ্য, সেবা এবং নির্দেশ এই তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। অন্যদিকে জাতীয় স্ট্যাডিজি ২০১৭-২০৩০ এর আলোকে চারটি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
এরমধ্যে কৈশোরবান্ধব যৌনস্বাস্থ্য, ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। এ জন্য বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা, সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে যৌথভাবে ঢাকা শহরের ভাসমান ঝুঁকির্পূণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে এইচআইভি/এইডস সম্পর্কিত সচেতনতামূলক বার্তা স্বাস্থ্যসেবীদের মাধ্যমে পৌঁছানো হচ্ছে।
এছাড়া পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর থেকে এইচআইভি শনাক্ত করার কোনো প্রোগ্রাম নেই। তবে এইচআইভি পজিটিভ মাকে তার সন্তানকে বুকের দুধ না খাওয়ানো অথবা এক মাসের বেশি না খাওয়ানোর পরামর্শ দেয়া হয়। কারণ তিনি এইচআইভি পজিটিভ হওয়ায় তার সন্তান এইচআইভি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
বুকের দুধের মাধ্যমে তার সন্তানের মধ্যে এইচআইভি সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে মাল্টিসেক্টরাল ভিত্তিতে কাজ করে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে সচেতনতা তৈরি করলে এইচআইভি ঝুঁকির মাত্রা কমে যাবে
|
Pages
BBC News - Home
Wednesday, January 23, 2019
Women at risk of HIV AIDS
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment